দিনের বেলায় ঘুম দূর করবেন কীভাবে

অনিদ্রার চিকিৎসা হলো ভালোভাবে ঘুমানো। তবে  অতিরিক্ত ঘুমের  চিকিৎসা কী?  রাতে ভালোভাবে ঘুমানো, হালকা ব্যায়াম করা ইত্যাদি অতিরিক্ত ঘুম বা ঘুম ঘুম ভাব কমাতে উপকারী।

আসলে অনেকেরই দিনে বেলায় অযথা  ঘুম পায় বা ঘুম ঘুম ভাব হয়। তবে  কিছু কৌশল মেনে চললে দিনের বেলায় ঘুমের ভাব কমানো সম্ভব। দিনের বেলায় ঘুম ঘুম ভাব কমানোর কিছু সহজ উপায় জানিয়েছে  স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ান মিলিয়ন হেলথ টিপস।

১. রাতে ভালোভাবে ঘুমান

দিনে ঘুম পাওয়ার একটি বড় কারণ হলো রাতে ভালোভাবে না ঘুমানো। রাতে অন্তত সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। রাতে পর্যাপ্ত ঘুমালে দিনের বেলায় ঘুম ঘুম ভাব অনেকটাই কমানো যায়।

২. একটু ঘুমিয়ে নিন

দিনের বেলায় খুব ঘুম পেলে অন্তত ১০ থেকে ২০ মিনিট ঘুমিয়ে  নিন। এতে শরীর অনেকটাই চাঙ্গা হবে; আলসেমি ভাব কমবে।

৩. চা- কফি পান করুন

ঘুম দূর করতে চা- কফি পানের উপায়টি বেশ পুরোনো। এটিও কাজে লাগাতে পারেন ঘুম দূর করতে চাইলে।

৪. বিরতি দিন

কাজের সময় খুব ঘুম পেলে একটু বিরতি দিন।  এই সময় ডেস্ক থেকে ওঠে গিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করুন। এটিও দিনের বেলায় ঘুম কমাতে কাজ করবে।

৫. হালকা ব্যায়াম করুন

দিনের বেলায় ঘুম দূর করার আরেকটি উপায় হলো হালকা ব্যায়াম। এই ক্ষেত্রে পুশ- আপ, ক্রাঞ্চেস, পা ওঠা- নামা বা জগিং করুন। এটি ওজন কমাতে কাজ করবে এবং দিনের বেলার ঘুম কমাবে। Source: NTV Online

আরও স্বাস্থ্য টিপস পেতে অন্যান্য ব্লগগুলো দেখুন।

কিডনি ঠিকমতো কাজ করছে না, বুঝবেন কীভাবে?

কিডনি এমন একটি অঙ্গ, যেটি অবিরত কাজ করতে থাকে। এটি শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করে। অধিকাংশ কিডনি রোগের বেলায় কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না। রোগ খুব খারাপ পর্যায়ে চলে গেলে লক্ষণ বোঝা যায়।

কিডনির সমস্যার কিছু লক্ষণের বিষয়ে জানিয়েছে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই।

১. ত্বকের শুষ্কতা

ত্বকের অতিরিক্ত শুষ্কতাসহ চুলকানি ও হাইপার পিগমেন্টেশন কিডনির সমস্যার লক্ষণ প্রকাশ করে।

২. মুখে দুর্গন্ধ

অনেক রোগেই মুখে দুর্গন্ধ হয়। এসব রোগের মধ্যে অন্যতম ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন। কিডনির সমস্যা হলো মেটাবলিজম প্রোডাক্ট (বিপাক পণ্য) রক্ত থেকে সহজে বের হয় না। এ কারণে মুখে দুর্গন্ধ হয়।

৩. শরীর ফোলা

শরীরে পানি আসা কিডনির সমস্যার একটি লক্ষণ। এ ক্ষেত্রে প্রথমে পায়ে পানি আসে, এরপর ধীরে ধীরে সম্পূর্ণ শরীরে পানি আসতে শুরু করে।

৪. উচ্চ জ্বর

উচ্চ জ্বরসহ পিঠে ভীষণ ব্যথা, প্রস্রাবের সমস্যা হওয়া, বমি হওয়া ইত্যাদি কিডনির সমস্যার লক্ষণ। এ লক্ষণ দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আরও স্বাস্থ্য টিপস পেতে অন্যান্য ব্লগগুলো দেখুন।

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাবেন কেন?

ভারতীয় ডাক্তারগণ অনেক অভিজ্ঞ এবং তাঁদের জ্ঞানের পরিধি অনেক দেশের ডাক্তারদের চাইতে অনেক বেশী। এর প্রধান কারণ হল, ডাক্তার হবার ডিগ্রী প্রাপ্তির পরেও তাঁরা নিয়মিত প্রচুর পড়াশোনা করে থাকেন। ভারতীয় ডাক্তারদের এটা একটা দারুন ঐতিহ্য। একারণে দিন দিন তাঁদের যোগ্যতা বেড়েই চলে এবং নিত্য নতুন রোগ ও তাঁদের প্রতিকার সম্পর্কে তাঁদের যথেষ্ট ভাল ধারনা থাকে। এছাড়া ভারতের হাসপাতাল গুলো আধুনিক ও পর্যাপ্ত পরিমান যন্ত্রপাতি দ্বারা সুসজ্জিত। সব চাইতে বড় যে কারণ সেটা হল, ছোট হোক কিংবা বড়, ভারতীয় হাসপাতালের ডাক্তার এবং অন্যান্য সদস্যরা অনেক সততার সাথে রোগীদের সেবা দিয়ে থাকেন। রোগীদের চিকিৎসা খরচ কমানোর ব্যাপারেও তাঁরা নিজেরাই সচেষ্ট থাকেন। থাকেনা তাঁদের আন্তরিকতার কোন অভাব। কোন দেশের ডাক্তারদের ছোট করতে চাইনা, তবে যারাই ভারত গিয়েছেন চিকিৎসার জন্য, তাঁদের বেশিরভাগই ভারতীয় চিকিৎসার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার আরেকটি বড় কারণ হল চিকিৎসার কম খরচ। এখানে উন্নত মানের চিকিৎসা পাওয়া যায় যার খরচ তুলনামুলকভাবে অনেক কম। একারণে ইউরোপ, আমেরিকা ও অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রতিবছর বিপুল পরিমান মানুষ ভারতে চিকিৎসা নিতে আসেন। এর মধ্যে অস্ট্রেলীয়দের সংখ্যা সবচাইতে বেশী। বিদেশী অতিথিদের সমাগম বৃদ্ধি পাবার কারণে ভারত সরকারও চিকিৎসার মান উন্নয়নের ব্যাপারে আপোষহীন। একই সাথে চিকিৎসা ব্যয়কেও তাঁরা নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছে। ফলস্বরূপ কম খরচে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারত একটি আন্তর্জাতিক কেন্দ্রে পরিনত হয়েছে।

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর লোক ভারতে চিকিৎসার উদ্দেশ্যে গমন করে থাকেন। এ সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই। ভারতের বেশ কিছু শহর আছে যেখানে বেশ কম খরচে উন্নত মানের চিকিৎসা পাওয়া যায়। আমাদের আজকের ব্লগে আমরা তুলে ধরবো ভারতে চিকিৎসা সংক্রান্ত নানা তথ্য।

ভারতে চিকিৎসাকোন শহরে আছে ভাল হাসপাতালগুলো?

বিশাল দেশ ভারত। এর প্রতিটি শহরেই রয়েছে হাসপাতাল। তবে এর মধ্যে অনেকগুলো শহর রয়েছে যেগুলো চিকিৎসার জন্যে একটু বেশী বিখ্যাত। এগুলো হলঃ

১। চেন্নাই

২। মুম্বাই

৩। নয়া দিল্লী

৪। গোয়া

৫। বেঙ্গালোর

৬। আহমেদাবাদ

৭। কইম্বাটর

৮। ভেলর

৯। আলেপ্পে

১০। হায়দ্রাবাদ For Appointment visit mediaider.com

চিকিৎসা সম্পর্কিত আরও তথ্য পেতে ও হাসপাতাল সম্পর্কে জানতে এই ব্লগটি ভিসিট করুন।

দুধ চা নাকি রঙ চা-কোনটি বেশি উপকারি?

জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা ১৬ জন মহিলার উপর একটি গবেষনা করেন ।তাদের প্রত্যেককে একবার করে রঙ চা, দুধ চা এবং শুধু গরম পানি পান করতে দেয়া হয় এবং প্রতিবার-ই আল্ট্রাসাউন্ড পদ্ধতিতে তাদের রক্তনালীর প্রসারন মাপা হয়।এতে দেখা যায় যে, রঙ চা রক্তনালীর প্রসারন ঘটায় যা উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রনের জন্য অত্যন্ত জরুরী। চায়ের মধ্যে থাকা ক্যাটেচিন এর জন্য দায়ী। দুধের মধ্যে থাকা ক্যাসেইন নামক একটি পদার্থ চায়ের মধ্যে থাকা ক্যাটেচিন কে বাধাগ্রস্থ করে ফেলে। ফলে চায়ে দুধ মেশালে চায়ের রক্তনালী প্রসারনের ক্ষমতা একবারেই চলে যায়।

অন্য একটি গবেষনায়  ইউ এস কৃষি অনুষদের গবেষকেরা ইঁদুরের কোষ এর উপর পরীক্ষা করে দেখেন যে, চায়ের প্রভাবে কোষ গুলো থেকে সাধারণের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন নির্গত হয়, যা ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রনে অত্যন্ত জরুরী। কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এই ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে। যদি ৫০ গ্রাম দুধ মেশানো হয়ে, তাহলে ইনসুলিন এর নির্গমন শতকরা ৯০% কমে যায়।

রঙ চা উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রনে অত্যন্ত কার্যকরী কিন্তু দুধ চা নয়।চা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় ও দেহের জীবকোষের ক্ষয় রোধ করে। কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এর কিছু গুন কমে যেতে পারে। কয়েক বছর আগে এক গবেষনায় দেখা গেছে চায়ের মধ্যে ট্যানিন্ নামের একটি উপাদান খাদ্যনালির ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। চুলায় চা পাতা ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্বাল দিলে চায়ের ট্যানিন বেশি বের হয়। সাধারণ চায়ের দোকানে চা পাতা ঘণ্টার পর ঘণ্টা জ্বাল দেয়ার ফলে ট্যানিন্ বেশি বের হয়,এরকম চায়ের ক্ষেত্রে কিছু দুধ দরকার।এই দুধ চায়ের ট্যানিন্ কে আঁকড়ে ধরে এবং তাকে শরীরে মিশতে দেয় না। এ জন্য বেশি জ্বালের চায়ের ক্ষেত্রে দুধ মেশালে উপকার পাওয়া যেতে পারে। আর সাম্প্রতিক গবেষণার ফল অনুযায়ী, হালকা জ্বালের রং চা-ই স্বাস্থ্যের জন্য ভালো।

স্বাস্থ্য সম্পর্কিত আরও তথ্য পেতে এই ব্লগটি ভিসিট করুন।

হৃদরোগের লক্ষণ, কারণ ও প্রতিরোধে করনীয়

এক সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা যায়, ২০০০ সালের শুরু থেকে প্রতিবছর ১৭ মিলিয়ন লোক মারা যায় হৃৎপিণ্ড ও রক্তনালিজনিত রোগের কারণে। দেখা যায়, হৃৎপিণ্ডে রক্তনালির ও মস্তিষ্কের স্ট্রোকজনিত কারণে মৃত্যুর হার ক্যানসার, এইচআইভি-এইডস ও ম্যালেরিয়া থেকে বেশি। বর্তমানে ৩১ শতাংশ মৃত্যুর কারণ ধরা হয় এই হৃদ্‌রোগ ও রক্তনালিজনিত রোগের কারণে এবং অল্প বয়সে ৮০ শতাংশের মৃত্যুর কারণও এ হৃদ্‌রোগকে দায়ী করা হয়।

হৃদ্‌রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হলো শ্বাসকষ্ট হওয়া, অনিয়ন্ত্রিত হৃৎস্পন্দন হওয়া ইত্যাদি। এনজাইনা হচ্ছে রোগীর সাধারণত বুকে ব্যথা, বুকে চাপ অনুভব করা, বুক ভার ভার হওয়া, দম বন্ধ হয়ে আসার উপক্রম হওয়া ইত্যাদি। কারও করোনারি আর্টারি বা হার্টের রক্তনালির ৭০ শতাংশ ব্লক হয়ে গেলে তখনই এনজাইনা হয়ে থাকে। কখনো কখনো এনজাইনা থেকে হার্ট অ্যাটাক হয়। আবার করোনারি ধমনি যখন ১০০ শতাংশ ব্লক হয়, তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনের ফলেও হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।

হার্ট অ্যাটাক একটি মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা, যেখানে জীবন ও মৃত্যু খুব কাছাকাছি চলে আসে। এটি সাধারণত বয়স্কদের রোগ। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দেখা গেছে, ৬০ থেকে ৭০ বছর বয়সী মানুষের এটি হয়ে থাকে। আমাদের এ দেশে ৫০ থেকে ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিদের এটি হয়ে থাকে। বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে আমাদের দেশের লোকের ১০ বছর আগেই হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকে। এখন ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সী, এমনকি ২৫-৩০ বছর বয়সী ব্যক্তিরাও হার্ট অ্যাটাকে আক্রান্ত হচ্ছেন। যার অন্যতম কারণ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার না খাওয়া, ধূমপান ও তামাকজাতীয় দ্রব্য সেবন, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রম না করা ও অ্যালকোহল পান করা।

এ ছাড়া এ অঞ্চলে দুর্বল হার্ট বা কার্ডিওমায়োপ্যাথি একটি পরিচিত হৃদ্‌রোগ, যেখানে হার্টের কার্যক্ষমতা কমে যায়। বাতজ্বরজনিত হৃদ্‌রোগ বাংলাদেশের আরেকটি বড় সমস্যা। সাধারণত ছোটবেলায় বাতজ্বর থেকে পরবর্তী সময়ে বাতজ্বরজনিত হৃদ্‌রোগ হয়ে থাকে। বাতজ্বরজনিত রোগে সাধারণত হার্টের ভালভ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এর মধ্যে কিছু রোগ চিকিৎসার মাধ্যমে ভালো করা সম্ভব। আর কিছু রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হয়। যদি সময়মতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে পরবর্তী সময়ে শল্যচিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হতে পারে।

হৃদ্‌রোগের কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণের মধ্যে যদি কারও পরিবারে হৃদ্‌রোগ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও শিশুর জন্মগত হৃদ্‌রোগ থাকে, তবে সে ক্ষেত্রে ঝুঁকি কমানোর জন্য আমাদের কিছুই করার থাকে না।

হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি এড়াতে আমাদের কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। যেমন স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণের পাশাপাশি ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ যেন না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। শিশুদের জাঙ্ক ফুড খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে। হৃদ্‌রোগ প্রতিরোধে কায়িক পরিশ্রম করা, হাঁটাহাঁটি করা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা, ধূমপান না করা ও খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমানো সম্ভব।

এ বছর বিশ্ব হার্ট দিবস পালনের উদ্দেশ্য আমাদের হার্টের যত্ন নেওয়ার জন্য কয়েকটা বিষয়ে গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। সেগুলো হলো আপনার হার্টকে জানুন, হার্টকে শক্তিশালী করুন ও হার্টকে ভালোবাসুন। যখন আপনার হার্টের অসুখ থাকবে, তখন সবকিছুতে নিজেকে ক্লান্ত মনে হবে। আপনি ক্রমাগত বৃদ্ধ হতে থাকবেন। আপনি হয়ে যাবেন অনুভূতিহীন।

এই দিবস পালনের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মধ্যে হৃদ্‌রোগ-সম্পর্কিত জ্ঞান দেওয়া হয়, যাতে তারা সময়মতো হার্ট পরীক্ষা, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ধূমপান বর্জন, নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমে নিজেদের নিয়োজিত রাখা, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া ও অ্যালকোহল পান থেকে নিজেকে বিরত রাখার মাধ্যমে নিজেদের হার্টকে সুস্থ ও সচল রাখতে পারে। তাই সাধারণ জনগণকে তাদের অভ্যাস পরিবর্তনে উৎসাহ প্রদান করা ও হৃদ্‌রোগ-সম্পর্কিত জ্ঞান প্রদান করাই বিশ্ব হার্ট দিবসের মূল উদ্দেশ্য।

অধ্যাপক ডা. এস এম মোস্তফা জামান
হৃদ্‌রোগ, বাতজ্বর, বক্ষব্যাধি, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
অধ্যাপক, ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা।

আরও স্বাস্থ্য টিপস পেতে অন্যান্য ব্লগগুলো দেখুন।

গর্ভকালীন ডায়াবেটিসকে অবহেলা নয়

আমাদের চারপাশে প্রতি ১০ জন নারীর একজন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। সাধারণ ডায়াবেটিসের পাশাপাশি নারীরা বিশেষ ধরনের গর্ভকালীন ডায়াবেটিসেও আক্রান্ত হন, যার চিকিৎসাপদ্ধতি ও জটিলতা ভিন্ন। রোগনির্ণয় ও চিকিৎসা পাওয়ার সুবিধা থেকে বঞ্চিত হওয়ার কারণে ডায়াবেটিস জনিত মৃত্যুর হারও নারীদের মধ্যে পুরুষদের তুলনায় বেশি।

*  অল্প বয়সেই বিপুলসংখ্যক নারী গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হচ্ছেন। স্থান ভেদে এই সংখ্যা ৮ থেকে ১৪ শতাংশ। ওজনাধিক্য, পারিবারিক ইতিহাস, কায়িক শ্রমহীনতা, বেশি বয়সে সন্তান জন্মদান ইত্যাদি এর ঝুঁকি বাড়ায়। আগের সন্তানের বেলায় ডায়াবেটিস থাকলে বা আগে গর্ভপাত বা গর্ভে সন্তান মৃত্যুর ঘটনা থাকলে ঝুঁকি আরও বেশি। গর্ভধারণের ২৪ থেকে ২৮ সপ্তাহের মধ্যে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করা জরুরি।

* যাঁদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস হয়েছে, তাঁদের আবার একটা বিরাট সংখ্যা পরে ডায়াবেটিক রোগীতে পরিণত হন। সন্তান জন্মের ছয় থেকে আট সপ্তাহ পর আবার গ্লুকোজ টলারেন্স টেস্ট করে এ বিষয়ে নিঃসন্দেহ হতে হবে।

* বন্ধ্যাত্ব, গর্ভপাত, গর্ভে সন্তানের মৃত্যু বা নবজাতক মৃত্যুর মতো ঘটনা ঘটলে ডায়াবেটিসের কথা মাথায় রাখা উচিত। যাঁরা আগে থেকেই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত, তাঁরা সন্তান নেওয়ার আগে ভালো করে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে, ওষুধের পরিবর্তে ইনসুলিন গ্রহণ করে চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে নেবেন।

* ডায়াবেটিসের কারণে বারবার প্রস্রাবে সংক্রমণ, যোনিপথের ছত্রাক সংক্রমণ ইত্যাদি সমস্যা নারীকে পর্যুদস্ত করে দেয়। এ ছাড়া ডায়াবেটিসে আক্রান্ত নারীদের হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় বেশি।

ডা. তানজিনা হোসেন
হরমোন ও ডায়াবেটিস বিভাগ গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজ
সোর্স – প্রথম আলো

আরও স্বাস্থ্য টিপস পেতে অন্যান্য ব্লগগুলো দেখুন।

DOCTORS FOR APPOINTMENT

DR. (PROF) RANJAN SHETTY
CONSULTANT INTERVENTIONAL CARDIOLOGIST, CARDIOLOGY, Manipal Hospital, BENGALURU
QUALIFICATION
  • MBBS: Kasturba Medical College, Mangalore
  • MD: Internal Medicine, All India Institute of Medical Science
  • DM: Cardiology- PGIMER Chandigarh
FELLOWSHIPS & MEMBERSHIPS

Fellow of American College of Cardiology (FACC) & European Society of Cardiology (FESC)Ex-Director CEU, Manipal UniversityEx HOD Department of Cardiology, Kasturba Medical College, Manipal

AWARDS & ACHIEVEMENTS

Nominated the Best House Physician during his course in AIIMS and received the honor from the then president of India, Dr. A P J Abdul KalamWon several gold medals during his MBBS course

AREA OF EXPERTISE

Coronary, Congenital, Structural & peripheral intervention performed more than 3000 angioplasties-very complex coronary & non coronary interventions Pioneer in Asia for LAA appendage closures Known Imaging guided PCI and has one of the heights experience in IVUS guided PCI, Left Atrial, Appendage Closure, ASD/VSD/PDA Closures, ROTA, Ablation Baloon mitral valvotomy, Peripheral Angioplasty Aortic Stent, Grafting Aortic Stenting, Carotid Stenting, Renal Artery Stenting, Venous Interventions, Pacemaker Implantation, CRT Implantation, ICD Implantation, Alcohol Septal Ablation and Fistuloplasty.

For Appointment Please Register
http://mediaider.com/ or Call 01755690007

About Diabetes: A Scientific Elucidation


It is an interesting observation that during my day to day consultation with my patients I have found every third person to be suffering from Diabetes and almost every alternate patient has got somebody in their family who is suffering from Diabetes. This extremely high prevalence of Diabetes is evident only in our country.
The management of Diabetes is getting eased off over the last few decades due to immense research work which is being done in the discipline of Diabetes throughout the globe. In spite of so much of development, hurdles remain profound in managing Diabetes. These hurdles are ignorance and ill –information regarding Diabetes among citizens and foremost of all are the misconceptions regarding Diabetes.
I can presume that whichever Physician a patient consults, he gets quite a bit of information regarding the management of Diabetes and in most of cases it is quite unlikely that there will be any difference of opinion. The problem remains in the dedication of adequate time to explain each and everything about Diabetes which is hardly given by any physician nowadays. Even I take 45 mins to examine and give adequate consultation to a Diabetic patient. All the physicians want their patients to keep on doing well without any ups and downs. But even then, be due to inadequate sharing of information from the physicians part or due to negative typecasting of the doctor fraternity by the media, it is hard to find a patient to sustain his/her treatment with a single Physician. The trust never develops and that is quite unfortunate. If one does not have adequate confidence in the qualification and credibility of the doctors’ management skills then the overall treatment gets a hard beating.
The motto behind authoring this Diabetes Manual is quite simple. It is to make things very clear and lucid regarding Diabetes. 
The size of the manual is quite large and it is being delivered with basic information regarding Diabetes. The adverse events of Diabetic Medicines have been incorporated and also I have ensured that the Targets in management of Diabetes are also well elucidated which is very important information. Facts and facets regarding Insulin should be very clear. Most of the people are afraid of Insulin. The two most important reasons behind this fear are first of all it is in injectable form and most of us are afraid of injections and secondly, a myth is imbibed among the common people that usage of insulin is a tell-tale sign of end-stage of Diabetes which is actually a big negative idea. Even it took pains to break the ice while initiating insulin to my mother who is a 12-year long diabetic and that now when her blood glucose is under control, she is disbelieving the laboratory reports.
Whatever, I have immense faith in the readers of this article as I hope to incorporate correct information regarding diabetes and break the myths. It is strongly recommended that you should consult your physician and Diabetologist for proper management of Diabetes and in case of any discrepancy of information provided in this composition.

(Source: www.practo.com)

To know more about diabetes visit this blog.

7 Science-Based Health Benefits of Drinking Enough Water

Our bodies consist of around 60% water. So, drinking adequate water is very necessary.

It is commonly recommended to drink eight 8-ounce glasses of water per day (the 8×8 rule).

Although there is little science behind this specific rule, staying hydrated is important.

Here are 7 evidence-based health benefits of drinking plenty of water.

1. Water Helps to Maximize Physical Performance

If we do not stay hydrated, physical performance can suffer.

This is particularly important during intense exercise or high heat.

Dehydration can have a noticeable effect if you lose as little as 2% of your body’s water content. However, it is not uncommon for athletes to lose up to 6-10% of their water weight via sweat.

This can lead to altered body temperature control, reduced motivation, increased fatigue and make exercise feel much more difficult, both physically and mentally.

Optimal hydration has been shown to prevent this from happening, and may even reduce the oxidative stress that occurs during high-intensity exercise. This is not surprising when you consider that muscle is about 80% water.

So, if you exercise intensely and tend to sweat, then staying hydrated can help you perform at your absolute best.

BOTTOM LINE: Losing as little as 2% of your body’s water content can significantly impair physical performance.

2. Hydration Has a Major Effect on Energy Levels and Brain Function

Your brain is strongly influenced by hydration status.

Studies show that even mild dehydration (1-3% of body weight) can impair many aspects of brain function.

In a study of young women, fluid loss of 1.36% after exercise impaired both mood and concentration and increased the frequency of headaches.

Another similar study, this time in young men, showed that fluid loss of 1.59% was detrimental to working memory and increased feelings of anxiety and fatigue.

A 1-3% fluid loss equals about 1.5-4.5 lbs (0.5-2 kg) of body weight loss for a 150 lbs (68 kg) person. This can easily occur through normal daily activities, let alone during exercise or high heat.

Many other studies, ranging from children to the elderly, have shown that mild dehydration can impair mood, memory and brain performance.

BOTTOM LINE: Mild dehydration (fluid loss of 1-3%) can impair energy levels and mood, and lead to major reductions in memory and brain performance.

3. Drinking-Water May Help to Prevent and Treat Headaches

Dehydration can trigger headaches and migraines in some individuals.

Several studies have shown that water can relieve headaches in those who are dehydrated.

However, this appears to depend on the type of headache.

One study of 18 people found that water had no effect on the frequency of headaches, but did reduce the intensity and duration somewhat.

BOTTOM LINE: Drinking water can sometimes help relieve headache symptoms, especially in people who are dehydrated.

4. Drinking More Water May Help Relieve Constipation

Constipation is a common problem, characterized by infrequent bowel movements and difficulty passing stool.

Increasing fluid intake is often recommended as a part of the treatment protocol, and there is some evidence to back this up.

Low water consumption appears to be a risk factor for constipation in both young and elderly individuals.

Carbonated water shows particularly promising results for constipation relief, although the reason is not entirely understood.

BOTTOM LINE: Drinking plenty of water can help prevent and relieve constipation, especially in people who generally do not drink enough water.

5. Drinking-Water May Help Treat Kidney Stones

Urinary stones are painful clumps of mineral crystal that form in the urinary system.

The most common form is kidney stones, which form in the kidneys.

There is limited evidence that water intake can help prevent recurrence in people who have previously gotten kidney stones.

Higher fluid intake increases the volume of urine passing through the kidneys, which dilutes the concentration of minerals, so they are less likely to crystallize and form clumps.

Water may also help prevent the initial formation of stones, but studies are required to confirm this.

BOTTOM LINE: Increased water intake appears to decrease the risk of kidney stone formation. More research is needed in this area.

6. Water Helps Prevent Hangovers

A hangover refers to the unpleasant symptoms experienced after drinking alcohol.

Alcohol is a diuretic, so it makes you lose more water than you take in. This can lead to dehydration.

Although dehydration is not the main cause of hangovers, it can cause symptoms like thirst, fatigue, headache, and dry mouth.

A good way to reduce hangovers is to drink a glass of water between drinks and to have at least one big glass of water before going to bed.

BOTTOM LINE: Hangovers are partly caused by dehydration, and drinking water can help reduce some of the main symptoms of hangovers.

7. Drinking More Water Can Help With Weight Loss

Drinking plenty of water can help you lose weight.

This is due to the fact that water can increase satiety and boost your metabolic rate.

In two studies, drinking half a liter (17 ounces) of water was shown to increase metabolism by 24-30% for up to 1.5 hours.

This means that drinking 2 liters of water every day can increase your total energy expenditure by up to 96 calories per day.

The timing is important too and drinking water half an hour before meals are the most effective. It can make you feel more full so that you eat fewer calories.

In one study, dieters who drank half a liter of water before meals lost 44% more weight, over a period of 12 weeks.

It is actually best to drink water cold because then the body will use additional energy (calories) to heat the water to body temperature. (Source: www.healthline.com)

To know more health tips visit other blogs.

Documents required for Medical Visa to India

  • Passport, in original, with a minimum validity of six months as on the date of submission of application for a visa. The passport should have at least two blank pages. Copy of the passport (first four pages and endorsement of extension of validity if any) should be attached. All old passports must be submitted with the application form.
  • One recent (not less than 3 months old) passport-size color photograph depicting full face;
  • Proof of Residence: A copy of National ID Card and Utility Bill such as electricity, telephone, gas or water bill (not less than 6-month-old)
  • Proof of Profession: Certificate from the employer. In the case of students, a copy of Identity cards from the educational institution is to be attached.
  • Proof of Financial soundness: Endorsement of foreign currency equivalent to US$150/- per applicant and/or copy of international credit card and/or updated bank statement, as the case may be, showing sufficient balance to finance travel.”
  • Online Visa Application form which has both BGD Registration No. and date of appointment with time
    • Applicants would be required to scan and upload their photographs in the designated space provided in the online application form.
    • Applicants must make sure that their date of birth & place of birth in the current passport matches with the one in the old passport, NID card and / or birth certificate.
    • All old passport must be submitted on the date of appointment, without all old passport application will be treat as incomplete.
    • Bangladeshi passport holder all categories of Indian visas, except Tourist (T) visas, are accepted on a walk-in basis without an online appointment date / E-token.

Medical Visa specific requirements

Remarks: Persons visiting India to get medical treatment.

Documents required : General documents and (i) Medical certificate, in original, from recognized hospitals/ doctors indicating in detail the medical condition of the patient; (ii) Recommendation from the attending doctor for availing treatment abroad in case of first visit; (iii) recommendation from the attending doctor in India in case of continued treatment in India; (iv) In case of hospitalization or long term treatment, proof of financial resources, as indicated below, may be sought: (a) Bank statements for last 6 months. (b) Solvency certificate from Bank.

APPLICATION FORM

Please click on the link http://indianvisa-bangladesh.nic.in/visa/ to fill up the visa application form.

1. Digital photograph and one colored photograph (both photos should be the same and less than three months old) should be pasted (Not pinned or stapled) at the top right corner of the visa application.

2. Please fill in all mandatory columns carefully. Incorrect information shall lead to outright rejection of visa application.

3. Kindly note the web file number for future references.

4. Please sign at the box on the top right corner of the visa application as well as on the last page of the visa application.

5. YOUR IP ADDRESS WILL BE LOGGED. PLEASE DO NOT MAKE FICTITIOUS ENTRIES.

Special Attention:

(a) Column marked * is mandatory.

(b) Column-A-Personal Particulars: Name, Surname and other details should be the same as mentioned in the Passport.

(c) Column-B:-Passport Details: Passport No., Place of Issue, Date of Issue and Date of Expiry should be the same as mentioned in your existing valid passport.

(d) Column-C-Applicant’s Contact Details: The present address should be the same as mentioned in your utility bills and also provide a correct email address and mobile numbers.

(e) Column-D-Family Details: Should not be left blank. Filling in the column on the previous nationality is mandatory.

(f) Column-E-Details of Visa Sought: Mandatory.

(g) Column-F-Previous Visit: Should not be left blank (details of previous visa number and date of issue should be mentioned).

(h) Column-I-Details of Two Reference: Please provide genuine contact details.

Notes

With effect from 1 February 2017, the scheme for walk-in Tourist visas for Bangladesh travelers with confirmed journey tickets (air/bus/rail) to India is being extended to the remaining 8 Indian Visa Application Centers (IVACs) in Bangladesh. All Bangladesh travelers who have confirmed journey tickets can avail of this facility of walk-in Tourist visa without appointment dates at IVACs in Rajshahi, Rangpur, Sylhet, Chittagong, Khulna, Jessore, Mymensingh, and Barisal. Applicants in Dhaka with confirmed journey tickets may continue to submit their Tourist visa applications on a walk-in basis at IVAC Mirpur.

2. Bangladesh travelers wishing to avail of a walk-in Tourist visa should have a confirmed air, train or bus ticket (issued by authorized operators) to India. The date of the journey should be within one month of the date of submission of the visa application at IVAC. Further details are available at http://www.ivacbd.com/important_notices.php

3. This initiative is part of the ongoing efforts to streamline, liberalize and ease the process of securing Indian visas. The walk-in Tourist visa scheme was launched first in October 2016 for women travelers and their family members and thereafter extended to all Bangladesh travelers from 1 January 2017. The scheme has eased access to Indian visas for Bangladesh nationals. No Bangladesh national with a confirmed ticket to India (by air, bus or train) requires an e-token/online appointment date to apply for a Tourist visa. This measure is aimed at strengthening people-to-people contacts between India and Bangladesh.

Security Notice for Applicants visiting All Indian Visa Application Centers

As per the security requirement, the following items will not be permitted or stored inside the Visa Application Centers.

  • All battery-operated or electronic gadgets such as mobile phones, cameras, audio/video cassettes, compact discs, MP3’s, floppies, laptops, or portable music players.
  • All bags such as travel bags, backpacks, briefcases, suitcases, leather/jute/ cloth bags, and zip folders. Only a plastic bag containing your application related papers would be permitted.
  • Sealed envelopes or packages.
  • Any inflammable item such as matchboxes/ lighters/ fuel etc.
  • Any sharp objects such as scissors, pen knives or nail filers.
  • Weapon or weapon-like objects or explosive material of any kind.

The list provided above is not finite. Other items may be prohibited based on the security staff’s discretion. The security staff is authorized to check the applicant’s bags at any time during the visa application process.

Due to security concerns, we do not permit interested parties such as friends, relatives or business contacts to accompany visa applicants. However, interpreters are allowed to accompany hearing-impaired applicants at the Visa Application Centre. Physically challenged applicants will be accompanied by our staff.

Please Note: There is no facility to store the above-prohibited items at the Visa Application Centre. Applicants are requested to make alternate arrangements to keep the same before entry into the center.