জরায়ুতে কোন কোষের অস্বাভাবিক বাড়ার কারণে জরায়ু ক্যান্সার হয়ে থাকে। কোষের অস্বাভাবিক বাড়ার কারণে টিউমার হয় যা পরে ক্যান্সারে রূপ নেয়। জরায়ু ক্যান্সারের সঠিক কারন এখনও জানা যায়নি, তবে অনেকে স্থুলতা, হাইপারপ্লাশিয়া, বাচ্চা না হওয়া, ৫৫ বছরের পর মেনোপোজ হওয়া ও পারিবারিক ক্যান্সার হওয়ার ইতিহাসকে এই ক্যান্সারের কারন হিসাবে ধরে থাকেন।
জরায়ু ক্যান্সারের কিছু সাধারণ লক্ষনঃ
– জরায়ুপথে অতিরিক্ত রক্তপাত হওয়া
– প্রস্রাবে জালাপোড়া ভাব
– পেলভিক পেইন
জরায়ু ক্যান্সার কিভাবে ধরা পরে?
জরায়ু ক্যান্সার পেপ টেস্ট, আলট্রাসাউন্ড, বায়পসি, পেলভিক পরীক্ষা, সিটি স্ক্যান ও এম আর আইয়ের মাধ্যমে ধরা পরে।
জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা
-সার্জারি
-কেমোথেরাপি
-রেডিয়েশন
-হরমোন থেরাপি
জরায়ু ক্যান্সারের স্টেজ, রোগীর বয়স ও স্বাস্থ্য অনুযায়ী এর চিকিৎসা নির্ভর করে।
বিশ্বের ৫০ টি ক্যান্সার হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার জন্য কল করুন ০১৭ ৫৫৬৯ ০০০৭